Icon Icon Icon Follow Me on Pinterest YouTube Icon

Sunday, January 24, 2016

ডাটা সংরক্ষণ করুন নিরাপদে Dropbox এ। ভুলে মুছে ফেললে, হার্ডডিস্ক, মেমোরী কার্ড নষ্ট হয়ে গেলেও ভয় নেই....

আপনার প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ আর গোপনীয় সকল প্রকার ফাইলই আপনি আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে, মোবাইল ফোন/ট্যাবলেট এর মেমোরি কার্ডে কিংবা কোন এক্সটার্নাল ড্রাইভে সংরক্ষণ করে থাকেন। এমন কি হতে পারে না, সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে কম্পিউটার চালাতে গিয়ে
দেখলেন চলছে না, কিংবা ১ টেরাবাইটের হার্ডডিস্কটি নষ্ট হয়ে গেছে। সাধের মোবাইল ফোন কিংবা ট্যাব টি হারিয়ে গেছে অথবা নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি নিজেই হয়তো ভুলে আপনার একটি ফাইল মুছে ফেলেছেন একেবারে। ঠিক সেই মুহুর্তে মাথার সবগুলো চুল টেনে ছিড়ে ফেললেও একটা ফাইলও ফিরে পাওয়া যাবে না। এইসব সম্ভাব্য সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে রয়েছে অনলাইন স্টোরেজ। হার্ডডিস্ক নষ্ট হোক আর ইচ্ছে করেই ফাইল মুছে ফেলা হলেও সেই ওয়েব সাইটে ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে আপনার ফাইলটি ফিরে পাবেন। যদিও ফ্রীতে খুব বেশি স্পেস পাওয়া যায়না। তারপরও যতটুকু পাওয়া যায় সেটাইবা মন্দ কি। অনেকগুলো ওয়েব সাইট এ ধরণের সেবা দিয়ে থাকে। আমার কাছে www.dropbox.com এর সেবা অন্যদের তুলনায় ভাল লেগেছে। বর্তমানে আমার স্পেস ১৮ গিগাবাইট। মজার বিষয় হচ্ছে এইসব সাইটে আপনার ফাইল সংরক্ষণ হবে নিরবে নিভৃতে। আপনাকে একটুও বিরক্ত করবে না। কিছু জিজ্ঞেস করবে না।কম্পিউটারের একটি ফোল্ডারে ফাইল রাখেবন আর তা নিজে নিজেই আপলোড হবে স্পীড যত কমই হোক না কেন। আর যেখানেই যান না কেন পেনড্রাইভ নিতে ভুলে গেলেও সমস্যা হবে না। ড্রপবক্সের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিন ফাইলটি। আর ইমেইল করার সময়ও ফাইল এটাচ করার দরকার নেই। যত বড় ফাইলই হোক না কেন আপনি শুধু নির্দিষ্প ফাইলের লিংক কপি করে মেইল করলেই হবে। 
প্রথমে নিচে দেয়া লিংক থেকে আপনার ইমেইল এড্রেসের মাধ্যমে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন। তারপর সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার সময় ফোল্ডারের ডেস্টিনেশন সি ড্রাইভ ব্যাতিত অন্য যেকোন ড্রাইভ সিলেক্ট করা ভাল। ঐ ড্রাইভটিতে ড্রপবক্স বা মাই ড্রপবক্স নামের একটি ফোল্ডার তৈরি হবে। ঐ ফোল্ডারের ভিতরে আপনার ফাইল রাখবেন যেমনটি অন্য ফোল্ডারে রাখেন। আপনার ইন্টারনেট কানেকশনটি যখন আইডল অবস্থায় থাকবে তখন ফাইলগুলো ইন্টারনেটে আপলোড হয়ে যাবে। আপলোড সম্পূর্ণরূপে হয়ে গেলে ফাইলগুলোর পাশে একটি সবুজ রঙের টিক চিহ্ন দেখা যাবে। আর গোল চিহ্ন দেখা গেলে বুজতে হবে এখনো পুরোপুরি আপডেট হয়নি আরও সময় লাগবে।
অন্যের সাথে ফাইল শেয়ার করা:
Share link from the Dropbox website
ড্রপবক্স ফোল্ডারটির ভিতরে পাবলিক নামের একটি ফোল্ডার আছে। তার ভিতর যেকোন ফাইল রাখলে আপলোড হওয়ার পর সেটির উপরে রাইট মাউস ক্লিক করলে ড্রপবক্স মেনু পাবেন সেখান থেকে কপি ডাউনলোড লিংক এ ক্লিক করলে লিংক কপি হবে। এই লিংকটি ইমেইলে পেষ্ট করলেই হলো। আর যদি পাবলিক নামক ফোল্ডার না থাকে তাহলেও কোন সমস্যা নেই। ড্রপবক্স ফোল্ডারের ভিতরে যেখানেই যে ফাইল থাকুক না কেন তার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে ড্রপবক্স এ ক্লিক করলে লিংক কপি করার অপশন পাওয়া যাবে। এই লিংকটি শেয়ার করলেই হবে। এই লিংক এ ক্লিক করে ডাউনলোড করা যাবে ফাইলটি। 
প্রাথমিক অবস্থায় আপনি এখানে ক্লিক করে  রেজিস্ট্রেশন করলে 500 মেগাবাইট অতিরিক্ত স্পেস পাবেন অর্থাৎ ২.৫ জিবি ফ্রি স্পেস পাবেন। আপনার শেয়ার করা লিংক থেকে যদি নতুন কেউ রেজিস্ট্রেশন করে এবং তার ডিভাইসে ইন্সটল করে তখন আপনিও 500 এমবি বোনাস স্পেস পাবেন। এভাবে সর্বোচ্চ ১৮ জিবি পর্যন্ত পেতে পারেন।

** যদি কখনো পুনরায় উইন্ডোজ ইন্সটল করতে হয় তাহলে ড্রপবক্স সফটওয়্যারটিও মুছে যাবে। তাই ড্রপবক্স ইন্সটল করার সময় ‘সি’ ড্রাইভ ব্যতীত অন্য ড্রাইভে ইন্সটল করুন। আর পরে যখন আবার ইন্সটল করবেন তখন শুধু পূর্বের ফাইলগুলো নতুন ড্রপবক্স ফোল্ডারে কপি করে পেস্ট করে দিন। তাহলে নতুন করে আপলাড করতে হবে না শুধু নামের সাথে মিলিয়ে সিনক্রনাইজ করে নিবে। সময় এবং টাকা দুটো ই বেচে যাবে।
মজার বিষয় হচ্ছে, ড্রপবক্স সফটওয়্যারটি ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্টফোন সব ডিভাইসেই ব্যবহার করা যায়।

সাইন আপ করতে ক্লিক করুন এখানে । সফটওয়্যারটি ১৪ মেগাবাইট।
Read More

● আপনার নিজের নাম দিয়ে স্টাইলিশ সব ডিজাইন তৈরী করুন অনলাইনে !!! খুব কম সময়ে, জামেলা বিহীন...

স্বাগতম আমার টিউন পেজে....   
আজ আপনাদের এমন একটি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো যা দ্বারা আপনি অনলাইনে খুব সহজেই নিজের নাম বা প্রিয় শব্দ দ্বারা তৈরী করতে পারবেন দারুন সব ডিজাইন, লোগো, বাটন ইত্যাদি। আকর্ষনীয় সব ফন্ট পাবেন আপনার ডিজাইনে ব্যবহার করার জন্য। ইচ্ছেমত সাইজ, কালার ব্যবহার করার সুবিধা আছে। এখানে অনেকটা ফটোশপের মত ডিজাইন করতে পারবেন।
cool name designs
> cooltext.com < সাইট'টি তে সবপ্রর্থম প্রবেশ করুন তারপর পছন্দমত ডিজাইন নিবার্চন করুন। পরবর্তীতে আপনার নাম বা প্রিয় শব্দ টাইপ করুন এবং নিজের ইচ্ছেমত ফন্ট ডিজাইন, সাইজ, কালার, ইফেক্ট, ব্যাকগ্রাউন্ড, ফাইল ফরমেট নির্বাচন করে নিচ থেকে Render Logo তে ক্লিক করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। পরবর্তীতে দেখতে পাবেন আপনার তৈরী ডিজাইনটি এবং তা ডাউনলোড করে সিপি তে রাখতে পারেন।
cool name designs
cool art logo

নিচে কিছু নমুনা দেয়া হলো : -

সাইট'টি তে ইউনিকোড সাপোর্ট করে তাই বাংলা ইংরেজী উভয় ভাষাতেই কাজ করতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন ইউনিকোডে ফন্ট স্টাইল বদলাতে পারবেন না। শুধু ইংরেজীতে ফন্ট স্টাইল নিবার্চন করতে পারবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে…………… ভালো থাকবেন।
সেই শুভ কামনায়…
Read More

জনপ্রিয় ১৪ টি হোস্টিং সাইটে আপলোড/ডাউনলোড...

আমরা যারা ইন্টানেট ব্যবহার করি তাদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রকার ফাইল আপলোড/ডাউনলোড করতে হয় । সেক্ষেেএ বেশীর ভাগ সময় বিভিন্ন হোস্টিং সাইট থেকে আমরা আপলোড করি বা ডাউনলোড করি ।যেমন Rapidshar ., Hotfile, Media fire , Megauplod, easy share ,Depositfiles, uploading , sharingmatrix, file factory সাইট থেকে । এখন আপনি একটি সাইটে ফাইলে আপলোড করিবেন এবং তার বিনিময়ে পাবেন আপনার পছন্দের এবং জনপ্রিয় ১৪ টি হোস্টিং সাইটে ডাউনলোড লিঙ্ক । এতে আপনার সময় বাচবে এবং ফাইল ডাউনলোড এর কোন সমস্যা হবে না। সাইটি হল www. Mirrorcreator.com
এই সাইটে কোন প্রকার রেজিস্টশন করতে হবে না । প্রিমিয়াম সদস্য হবার প্রয়োজন নেই । শুধু মাএ সাইটি তে প্রবেশ করে আপনার ফাইলের আপলোড করুন এবং আপনার পছন্দের হোস্টিং সাইটগুলো নিবার্চন করে দিন । সব জনপ্রিয় হোস্টিং সাইটের তালিকা থেকে আপনার পছন্দের যে কোন ১৪ টি সাইট নির্বাচন করতে পারবেন । আপনার ফাইলটি আপলোড হবার পর স্বয়ক্রিয় ভাবে আপনার নির্বাচিত হোস্টিং সাইটের ডাউনলোড লিংক আপনি পেয়ে যাবেন ।
ভাল লাগলে কমান্ড করবেন । সবাই ভাল থাকবেন । 




Read More

পিসিতে নেটের সাথে কানেক্ট করার পরই ডাটা গিলে নেয়ার রাক্ষুসে অপপ্রয়াসকে নিয়ে আসুন নিজের নিয়ন্ত্রণে! [Eset Smart Security+আজীবন মেয়াদ]

কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। কয়েকদিন পূর্বে কয়েকজনের কাছ থেকে পিসিতে কিভাবে নেট সাশ্রয় করতে হয় তার অনুরোধ গ্রহণ করেছি। তাই আজ আমি এর কার্যকর সমাধান নিয়ে উপস্থিত হয়েছি।
না থাক, আমি এখানে কোন চিঠি লিখতে আসি নাই, আসছি ব্লগ লিখতে 😆 । সুতরাং সেটাই করি। মূল কথায় ফিরে যাওয়া যাক। আমাদের টপিকটা জানি কি ছিল?? ও হ্যাঁ, মনে পড়েছে। আমরা সাধারণত মডেম ব্যবহারকারীরা একটা সমস্যায় খুব বেশি পড়ে থাকি। সমস্যাটি সম্পর্কে মনে হয় অধিকাংশ নেট ব্যবহারকারীই অবগত। আমরা নেট কানেক্ট করার সাথে সাথে আমাদের রাক্ষুসে পিসি আমাদের অনুমতি ছাড়াই সাধের ডাটা টেনে নেয়া আরম্ভ করে। আর এর ফলাফল স্বরূপ আমাদের জন্য সামান্যই ডাটা অবশিষ্ট থাকে। এছাড়া আমাদের দেশে ইন্টারনেট প্যকেজগুলো মাশাল্লাহ অত্যন্ত কম দামী! বুঝতেই তো পারেন এভাবে ডাটা টানলে মেজাজ কেমন বরফের ন্যায় ঠাণ্ডা থাকে!👿
এর থেকে বাঁচতে বিভিন্ন রকম পদ্ধতি আমি দেখেছি, কিন্তু বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই কোন না কোন একটা সমস্যা থেকে যায়। তাই আমি একটি কার্যকর পদ্ধতি অনুসরণ করছি যার ফলে আমার এখন এতটুকু ডাটাও বেশি কাটে না। ঠিক যে পরিমাণ আমি ডাউনলোড এবং ব্রাউজিং করি ততটাই কাটে। সারাদিন তাই নেটের সাথে কানেক্ট করে রাখলেও তাই কোন সমস্যা হয় না। প্যাঁচাল অনেক বেশি হয়ে গেছে। এখন আপনারা নিশ্চয়ই পদ্ধতিটি কি টা জানতে চান।
হুম, আমি জানতাম আপনার মনে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে ।   :roll:     কেউ কেউ হয়ত বলে বসতে পারেন আমার কোন আগ্রহ নাই। সেটাও স্বাভাবিক, এটা আপনার গণতান্ত্রিক এবং সাংবিধানিক অধিকার। থাক, আর অপেক্ষা করানো বোধ হয় ঠিক হবে না...
আমি আমার কাজে ফায়ারওয়ালকে ব্যবহার করেছি। আমি পার্সোনালি Eset Smart Security অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করি। বলা বাহুল্য, আমি অ্যান্টিভাইরাসের ফায়ারওয়াল ব্যবহার করি। আমি যেহেতু এর ফায়ারওয়াল দিয়ে কাজ করেছি সেহেতু আমি অন্য কোনটার ব্যবহার এখানে দেখাতে পারব না। হয়ত পদ্ধতি একই বা কাছাকাছি হতে পারে। আপনারা চাইলেএই লিংকটি থেকে অ্যান্টিভাইরাসটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আমি যে লিংকটি দিয়েছি সেটি এন্টিভাইরাসটির অফলাইন ভার্সন। খুবই সহজভাবে আপনার অপারেটিং সিস্টেম এবং ভাষা সিলেক্ট করে আপনার পিসিতে অ্যান্টিভাইরাসটি আনয়ন করুন :mrgreen:
ডাউনলোড করে ফেলেছেন মনে হয় না। আর ডাউনলোডে দিলেও এত দ্রুত কমপ্লিট হওয়ার প্রশ্নই উঠে না 😛 । ডাউনলোড কমপ্লিট হলে Eset কে তো চুরি করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিবে! সেটা ভেবেই নকল লাইসেন্স করার জন্য সফটওয়্যার(!)এই লিংকে আপলোড দিয়ে দিলাম।
Eset ইন্সটল করা থাকলে প্রথমে Eset কে ডিজেবল করে নিতে হবে। না হলে, সে আপনাকে কোনভাবেই অবৈধ লাইসেন্স ব্যবহার করতে দিবে না। ডিজেবল করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন 😐
Open the Hidden Icons Menu
Open the Hidden Icons Menu & right click on eset's icon
Disable Protection
Now click on Temporarily disable protection
Choose the time you want to disable the protection & Click Ok
Choose the time you want to disable the protection & Click OK
প্রটেকশন ডিজেবল করার পর কম্প্রেসড ফাইলটি ওপেন করে 1.exe ফাইলটি ওপেন করুন।  ফাইলটি ওপেন হলে Activate বাটন এ ক্লিক করুন।
Click on Activate
Click on Activate
এখন পিসি অটোম্যাটিক্যালি সেফ মুডে অন হবে। অন হওয়ার পর আবার সফটওয়্যারটি ওপেন করে Activate বাটন এ ক্লিক করুন। এবার পিসি সাধারণ নিয়মে অন হবে। অন হওয়ার পর যদি আপনার কপালে দুর্ভাগ্য না লিখা থাকে তবে Eset অ্যাক্টিভেট হয়ে যাবে। 😎
এবার মূল কার্যক্রমে পদার্পণ করা যাক 😕
Eset ওপেন করুন। তারপর এই লিংকটি থেকে আমার বানানো Eset এর সেটিংসটি ডাউনলোড করে নিন। সেটিংসটি ব্যবহার করতে নিচের স্ক্রিনশটগুলো লক্ষ্য করুন।
Click on Setup Tab and then "import and export settings"
Click on Setup Tab and then "import and export settings"
Click import then browse the file you want to import and then click OK
Click import then browse the file you want to import and then click OK
এটা কাজ করবে কিনা আমি সম্পূর্ণ নিশ্চিত না। তাই ম্যানুয়ালি কিভাবে করতে হয় তাও দিয়ে দিলাম। Eset ওপেন করুন, Setup ট্যাব এ গিয়ে Enter Advanced Setup এ ক্লিক করুন।
Network মেনুটি ওপেন করে Personal Firewall এ ক্লিক করুন
Network মেনুটি ওপেন করে Personal Firewall এ ক্লিক করুন
Filtering mode থেকে Policy-based mode সিলেক্ট করুন।
Profiles এ ক্লিক করলে নতুন একটা উইন্ডো আসবে সেখানে Add বাটনটিতে ক্লিক করে যেকোনো একটি নাম দিয়ে বাকী অপশনগুলো অপরিবর্তিত রেখে OK দিন। যেমন- আমি আমারটিকে নাম দিয়েছি Limited। শিউর হয়ে নিন যে Selected Profile এর নীচে আপনার তৈরিকৃত প্রোফাইলটি সিলেক্ট করা আছে। Personal Firewall মেন্যুটিকে এবার ওপেন করুন এবং Rules and Zones সিলেক্ট করুন।
এখন Zone and rule editor এর নীচে থাকা Setup বাটনটিতে ক্লিক করুন। এটাই সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কারণ যত কুকর্ম সব এখানেই করতে হবে  😈
New তে ক্লিক করুন
New তে ক্লিক করুন
New তে ক্লিক করার পর নতুন একটা উইন্ডো আসবে।
Name: যা খুশি তাই দেয়ার স্বাধীনতা আছে। যেমন- আমি দিয়েছি Limit.
Direction: Both
Action: Deny
Protocol: TCP & UDP
Profile: আপনার পূর্বে তৈরিকৃত প্রোফাইল, আমার ক্ষেত্রে Limited
গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশের কাজ শেষ। 😮 এখন আপনি কোনকিছু দিয়েই নেট চালাতে পারবেন না, এর সমাধানও আছে।
আবার New তে ক্লিক করে যে কোন একটি নাম দিন। ভাল হয় আপনি যে সফটওয়্যার দিয়ে নেট ব্যবহার করবেন সেই নাম ব্যবহার করলে। Mozilla Firefox এর ক্ষেত্রে Firefox এভাবে, অন্য যে কোন নাম দিলেও সমস্যা নাই কিন্তু এভাবে দিলে সুবিধা হয়।  আপনি যে ব্রাউজার ব্যবহার করবেন তার সেটিংসটা এভাবে করুনঃ
Direction: Both
Action: Allow
Protocol: TCP & UDP
Profile: আপনার পূর্বে তৈরিকৃত প্রোফাইল, আমার ক্ষেত্রে Limited
General ট্যাবের কাজ শেষ, এখন উপরে অবস্থিত  Local ট্যাবটি সিলেক্ট করুন।
এরপর Browse এ ক্লিক করে আপনি যে সফটওয়্যারকে নেট ব্যবহার করতে অনুমতি দিতে চান সেটি ওপেন করুন। OK করে বেরিয়ে আবার New তে ক্লিক করে অন্য Application যেমন- Internet Download Manager এর জন্য একই ভাবে নতুন রুল তৈরি করুন। অর্থাৎ,
Name: Internet Download Manager
Direction: Both
Action: Allow
Protocol: TCP & UDP
Profile: আপনার পূর্বে তৈরিকৃত প্রোফাইল, আমার ক্ষেত্রে Limited
এবং Local ট্যাবে গিয়ে Internet Download Manager ব্রাউজ করে ওপেন করা। যতগুলো Application কে ব্যবহার করতে দিতে চান সবগুলোকেই একই নিয়মে অনুমতি দিতে হবে। এরপর সব Ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন এবং দেখুন আগের তুলনায় ডাটা কত সাশ্রয় হয়। :-)
যেমন ধরুন আমি Google Chrome কে আমার অনুমতি দেয়া সফটওয়্যারের লিস্টে রাখিনি, এখন Google Chrome দিয়ে যদি আমি নেট চালাতে যাই তাহলে কি হবে?
আর এছাড়া যদি আপনি ফায়ারওয়ালের উপর চটে যান কিংবা বিরক্ত হয়ে যান তাহলে Temporarily disable firewall সিলেক্ট করবেন। Happy Internet Surfing..... 😉
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। টানা কয়েক ঘণ্টা সময় নিয়ে টিউনটা লিখেছি, জানিনা কেমন হয়েছে। আপনারাই সমালোচনা করবেন, আপনাদের হাতেই সব 😳 । আর Lazarus  অ্যাড-অনটা যদি না থাকত তাহলে এই টিউনটা প্রকাশ হত কিনা সন্দেহ আছে! লিখার সময় ফায়ারফক্স কোন কারণ ছাড়াই ২ বার ক্র্যাশ করল। Lazarus  দিয়ে লিখাটা রিকভার করতে পেরেছি।
Read More

ড্রপবক্সের অ আ ক খ...

তথ্য সংরক্ষণে বিকল্পের ব্যবহার বাড়ছে। নিজস্ব ডিভাইসে সংরক্ষণ ছাড়াও অনলাইন স্টোরেজ মাধ্যমগুলোর দিকে ঝুঁকছেন অনেকে। এ কারণে ক্লাউড নির্ভরতা যেমন বাড়ছে, তেমনি তা জনপ্রিয় হচ্ছে।
ক্লাউড সেবার জন্য এখন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়  ড্রপবক্স। এর জনপ্রিয়তা  প্রতিনিয়ত বাড়ছে। সম্প্রতি ৩০ কোটি ব্যবহারকারীর মাইলফলক স্পর্শ  করেছে ক্লাউডভিত্তিক ফাইল স্টোরেজ সেবা ড্রপবক্স।
সহজ এবং সাবলীল ফিচারের কারণে অনেকেই ড্রপবক্স ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছেন। তবে এখনও অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এটির নাম শুনলেও এর ব্যবহার বিধি ও খোলার নিয়ম কানুন সম্পর্কে অবহিত নন। তাদের জন্য এ টিউটোরিয়াল।
dropbox-ipad-techshohor
ড্রপবক্স কি?
এটি একটি ফাইল হোস্টিং সার্ভিস। ড্রপবক্স ইনকরপোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান এটি চালু করেছে। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) দুই স্নাতক শিক্ষার্থী ড্রিউ হিউস্টন এবং আরাশ ফেরদৌসী ২০০৭ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করেন।
ক্লাউড স্টোরেজ, ফাইল সিনক্রোনাইজেশন এবং ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার সার্ভিস দিয়ে থাকে ড্রপবক্স। একজন ব্যবহারকারী তার নিজস্ব কম্পিউটারে একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডার তৈরি করেন, যেটি ড্রপবক্সের মাধ্যমে সিনক্রোনাইজড করা হয়, যাতে ওই ব্যবহারকারী পরে ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে যে স্থান থেকে তা (ফোল্ডারের ভেতরের সব ফাইল বা ডেটা) হুবহু ব্যবহার করতে পারেন।
এ ফোল্ডারে থাকা ফাইলগুলো ওয়েবসাইট কিংবা মোবাইল ফোন অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্যেও ব্যবহার করা যায়।
ড্রপবক্সের শেয়ার ফোল্ডার অন্য দশটা ফোল্ডারের মতো যেখানে খুশি রাখা যায়। এ ফোল্ডারে যা রাখা হবে তা ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই অটো আপলোড হয়ে যাবে।
একাউন্ট খোলার পদ্ধতি
প্রথমে এ লিংকে এ যেতে হবে। এবার যে পেইজটি ওপেন হবে সেখানে ব্যবহারকারীর প্রথম এবং শেষ নাম, ই-মেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ‘create account’ এ ক্লিক করতে হবে। তাহলে একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।
dropbox-techshohor
এরপর  ড্যাসবোর্ড প্রদর্শিত হবে। সেখানে প্রথমিকভাবে কয়েকটি কাজ করতে বলা হবে। নির্দেশনা অনুযায়ী এসব কাজ শেষ করলে একাউন্ট চালু হবে এবং বোনাস স্টোরেজ পাওয়া যাবে।
প্রথম অবস্থায় ড্রপবক্স ২ গিগাবাইট স্টোরেজ সুবিধা দিয়ে থাকে। বন্ধুকে রেফারেলের মাধ্যমে পাওয়া যাবে ৫০০ গিগাবাইট পর্যন্ত স্টোরেজ সুবিধা পাওয়া যাবে।

dropbox-techshohor

ডেক্সটপ সফটওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারে সাধারণ ফোল্ডারের মতো এটি ব্যবহার করা যাবে। সেক্ষেত্রে         এ লিংক থেকে ড্রপবক্সের ডেক্সটপ সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিতে হবে।
ইন্সটল হওয়ার পরে ড্রপবক্সের ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
পাবলিক ফোল্ডারের ব্যবহার
ড্রপবক্স ডেক্সটপে ইন্সটল করার পর পাবলিক নামে একটি ফোল্ডার পাওয়া যাবে। এ ফোল্ডারে যেসব ফাইল রাখবেন তার জন্য আলাদা লিংক কালেক্ট করা যাবে। এরপর লিংকগুলো শেয়ার করতে পারবেন বন্ধু, সহকর্মী বা গ্রাহকদের সঙ্গে।
dropbox-techshohor

এ জন্য প্রথমে Public ফোল্ডার একটি ফাইল রাখতে হবে। এরপর ফাইলটির ওপরে রাইট ক্লিক করতে হবে যেখান থেকে Dropbox>Copy Public Link এ ক্লিক করতে হবে। ফাইলটির লিংক কপি হলে তা শেয়ার করা যাবে।
শেয়ার পদ্ধতি
মূলত ফাইল শেয়ারের জন্য ড্রপবক্সের জনপ্রিয়তা সবচেয়ে বেশি। খুব সহজে যে কোনো ফাইল শেয়ার করা যায় এটি ব্যবহার করে।
চাইলে ড্রপবক্সের কোনো ফোল্ডার যে কোনো ব্যবহারকারীর কাছে শেয়ার করা যায় ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে। এ ছাড়া যে কোনো ফাইল সহজে শেয়ার করা যায়।
ড্রপবক্সে ফোল্ডার শেয়ার করার পদ্ধতি টেকশহরডটকমে প্রকাশিত আগের একটি টিউটোরিয়াল থেকে দেখতে ক্লিক করুণ এ টিউটোরিয়ালে।
এ ছাড়া ড্রপবক্স ব্যবহার করে খুব সহজে ফাইল শেয়ার করা যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকের গ্রুপে।
কিভাবে ড্রপবক্স থেকে ফেইসবুক গ্রুপে ফাইল শেয়ার করা যায় তা দেখে নিতে পারেন এ টিউটোরিয়ালটিতে।
Read More

DROPBOX দিয়ে ফ্রি Web Hosting...

এই পদ্ধতিটি শুধুমাত্র Personal Wapsite এর জন্য প্রযোজ্য কারন এটি php সাপোর্ট করে না ।

dropbox দিয়ে ফ্রি Web Hosting

Instructions:

প্রথমে Dropbox এ সাইন আপ করুন । আপনার আগে থেকেই dropbox একাউন্ট থাকলে নতুন করে একাউন্ট তৈরি করা লাগবে না ।
এবার http://site44.com/ এখানে যান এবং "Connect with your dropbox account" এ ক্লিক করুন ।
আপনি কানেক্ট করবেন কিনা ask করবে । allow করে দিন ।
Create acconunt এ ক্লিক করুন ।
আপনার পছন্দ মত Website Name দিন .
Congratulations! Your website is created. চেক করুন http://yourname.site44.com . এখন আপনি আপনার website এর index.html file টা এডিট করে আপনার website এর চেহারা পাল্টে দিন ।
আপনার website এর index.html file টা এডিট করতে Dropbox Dashboard এ যান ।
তারপর yourname.site44.com folder থেকে index.html file delete করুন and আপনার নিজস্ব এইচটিএমএল file index.html আপলোড করুন .
Read More

আমার প্রিয় একটা ব্রাউজার শেয়ার করলাম- ব্যবহার করুন … আশা করি খুব ভাল লাগবে...

নেট সার্ফিং করার জন্য আমরা অনেক browser ব্যাবহার করে থাকি। আজ আমার একটা প্রিয় ব্রাউজার আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। মাক্সথন  (Maxthon) নামের এই ব্রাউজার একটা complete, resourceful ব্রাউজার। IE এবং Chrome এর মাধ্যমে বানানো এটি।
 এর সব সুবিদা দেওয়া হল---
 ১- অটো নেট সার্ফিং মোড (Normal and Retro)
 ২- অটো নেট ভিডিও Downloader ,,youtube or any video
 ৩- অটো Safe মোড।
 ৪- Translator
 ৫- 2 types screen capture system
 ৬- Resource sniffer (page resource গুলো সংগ্রহ করে রাখ)
 ৭- online notepad
 ৮- Extra toolbar for speed work 
 ৯- online storage for favourite manager.
 ১০- IE or other বুক মার্ক ইম্পোরট 
 ১১- এড hunter
 ১২- Pop up video watching style
 ১৩- Downloader..extra downloader (IDM ছাড়া) অ্যাড করা।
 ১৪- আনলিমিটেড speed dail use করা।
 ১৫- ব্যাকগ্রাউন্ড change করা। 
 ++ আরও অনেক জটিল জটিল সুবিদা পাবেন(লেইখা হাত বেথা করতেছে)... ব্যবহার করে দেখুন। আমি দের বছর ধরে ব্যবহার করসি।
 www.maxthon.com ভিজিট করুন আরও অনেক তথ্য জানতে পারবেন। ইন্সটল আরও সহজ।

 
 
 
 
 
 
 
 

 

hg (1)
maxthon
 
v (3)
box
Read More

Lorde

Twitter Feed

Facebook Page

© TopTips25 All rights reserved | Designed By Seo Blogger Templates